তেঁতুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদ।
পঞ্চগড় জেলা হইতে বাস (বাস ভাড়া-50) যোগে তেঁতুলিয়া উপজেলা এসে ভ্যান (ভ্যান ভাড়া-05) যোগে তেঁতুলিয়া পিকনিক কণারে যেতে পারবেন।
0
ঐতিহাসিক ডাকবাংলোঃভারত বাংলাদেশে সীমান্তে কোল ঘেষে মহানন্দার নদীর তীরে পঞ্চগড় জেলা সর্বোচ্চ
টিলার উপর ২.২০ একর জমির উপর অবস্থিত জেলা পরিষদের (সড়ক ও জনপথ বিভাগের তত্বাবধানধীন)
ডাক বাংলোটি তেঁতুলিয়া অহংকার। এটি তেঁতুলিয়া একটি চমৎকার ও দর্শনীয় স্থান। এর নির্মাণ কৌশল
অনেকটা ভিক্টোরিয়ান ধাঁচের। জানা যায় যে, কুচবিহারের রাজা এটি নির্মাণ করছিলেন। তিনি মাঝে মাঝে
এখানে অবসর যাপন করতেন।
স্মৃতি সৌধঃমহানন্দার নদীর পার্শ্বে ডাকবাংলোটি চত্বরে একাত্তরের শহীদদের স্মরণে তৎকালীন মহুকুমা প্রশাসক
জনাব মো. এহিয়া নির্মাণ করেছেন বেদি বা স্মৃতিসৌধ।
পিকনিক কর্নারঃডাকবাংলো দক্ষিণ পাশে ২.২২ একর জমি জুড়ে আছে পিকনিক কর্নার। এখানে রয়েছে উদ্যান,
দোল্না, বসার বেঞ্চ এবং খাবার ঘরটি পাকা দালানের।
চা বাগানঃতেঁতুলিযা আগত প্রত্যেক ভ্রমণ পিপাসু ব্যাক্তি চা গাছ ও চা বাগান দেখতে খুবই আগ্রহ প্রকাশ
করেন। তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের দর্জিপাড়া গ্রামের সীমান্ত এলাকায় ব্যাক্তি মালিকানাধীন কয়েকটি চা
বাগান রহিয়াছে। এখানে অনেক প্রজাতির চা গাছ রহিয়াছে। ইতোমধ্যেই এ চা বাগানটি উপজেলায়
সারা জাগিয়েছে। এ বাগান দেখে চা ও চা বাগান সমন্ধে মোটামুটি ধারণা পাওয়া যেতে পারে।
তেঁতুলিয়া শিব মন্দিরঃতেঁতুলিয়া উপজেলা সদরে অবস্থিত শিব মন্দিরটিও হিন্দু ধর্মাবলম্বলীদের অন্যতম
তীর্থস্থান হিসেবে খ্যাত। তাছাড়া তেঁতুলিযা সীমান্তে আরো একটি মন্দির রহিয়াছে।
গির্জ্জাঃতেঁতুলিয়া দর্জ্জিপাড়ায় সাধু লিউনাউ এর নামে উৎসর্গীকৃত গির্জ্জাটি খৃষ্টান ধর্মবলম্বদির একটি অন্যতম
তীর্থস্থান হিসেবে পরিচিত।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস